জাতীয়
প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে শনিবার (১৪ এপ্রিল) নববর্ষের শুভেচ্ছা জানানোর সময় তিনি এসব কথা বলেন। শেখ হাসিনা বলেন,
শনিবার (১৪ এপ্রিল) সকালে জেলা কালেক্টর ভবন প্রাঙ্গণ থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু হয়ে প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা স্টেডিয়াম মাঠে
শনিবার (১৪ এপ্রিল) সকাল পৌনে ৭টায় এ উপলক্ষে সাতক্ষীরা কালেক্টরেট চত্বর থেকে বের হয় বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা। বাংলার কামার, কুমার,
বর্ষবরণকে ঘিরে শনিবার (১৪ এপ্রিল) সকাল ৭টা থেকে বরিশাল সিটি কলেজ মাঠে চারুকলা, বরিশাল বিএম (ব্রজ মোহন) স্কুল মাঠে, বরিশাল সার্কিট
এ উপলক্ষে শনিবার (১৪ এপ্রিল) সকালে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বাগেরহাট শেখ হেলাল উদ্দিন স্টেডিয়াম থেকে বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা বের
শনিবার (১৪ এপ্রিল) ভোররাত ৩টায় ও সকাল ৮টায় একইস্থানে পৃথক দু’টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় কোটি টাকার ক্ষতিসাধন হয়েছে
শনিবার (১৪ এপ্রিল) সকালে খুলনা বিভাগীয় জাদুঘর চত্বরে বকুলতলায় বৈশাখী গানের মধ্য দিয়ে দিবসের সূচনা করা হয়। পরে মহানগরীর শিববাড়ি মোড়ে
সিলেট তথা বাংলাদেশের গৌরব সুষমা দাস শনিবার (১৪ এপ্রিল) সকালে শ্রীহট্ট সংস্কৃত কলেজ মাঠে আনন্দলোকের আয়োজনে পহেলা বৈশাখে বর্ষবরণ
শুক্রবার (১৩ এপ্রিল) রাতে হিজলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু জাফর রাশেদ পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদলত তাকে এই শাস্তি প্রদান করেন।
শনিবার (১৪ এপ্রিল) সকাল পৌনে ৯টার দিকে বগুড়া জিলা স্কুল প্রাঙ্গণ থেকে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা বের করা হয়।
শনিবার (১৪এপ্রিল) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহাসিক বটতলার পাদদেশে বর্ষবরণের অনুষ্ঠানের উদ্বোধনকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। ‘এসো
শনিবার (১৪ এপ্রিল) সকাল ৯টায় গ্রামবাংলার ঐতিহ্যকে ধারণ করে স্বাধীনতার বিজয় স্তম্ভ থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন করে কুড়িগ্রাম জেলা
হবিগঞ্জ জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষজনও নববর্ষ উদযাপন করেন। তবে সেটা হালফিল আধুনিকতার ছোঁয়ায় নয়। তারা নববর্ষ উদযাপন করেন
আরও পড়ুন>> **বাংলা নববর্ষের প্রথম ভোর রাজা শশাঙ্কের শাসনামলে ৫৯৩ খ্রিষ্টাব্দে বাংলা সাল গণনা শুরু হয়, ততদিনে বিক্রম সাম্বাত
জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শনিবার (১৪ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ফেনী সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ থেকে এক বর্ণিল মঙ্গল শোভাযাত্রা বের
উৎসবপ্রিয় বাঙালির সঙ্গে যদি ঢাকের তাল যোগ হয়, তবে যেন উদযাপনে তা নতুন মাত্রা পায়। আর তা দেখে এতে যোগ দিতে বাধ্য হন অবাঙালিরাও।
একটু পরেই সুর উঠলো মুর্তজা কবির মুরাদের বাঁশিতে। রাগ আহীরভায়রোতে তিনি বাংলার মাটিতে টেনে নামিয়ে নিলেন নতুন দিনের ভোরের রক্তিম
বনমালী মদকের মৃত্যুর পর সার্কাস পরিচালনা করেন তার ছেলে বসন্ত কুমার মদক। মারা গেছেন তিনিও। এক সময়ের দর্শকনন্দিত সার্কাসটি প্রায় ১৫
শুক্রবার (১৩ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ওই উপজেলার বঙ্গলতলী ইউনিয়নের হাগলাছড়া এলাকা থেকে তাকে অপহরণ করা হয়। নাগনচান স্থানীয়
এ বছর মাঠের পর মাঠ জুড়ে মুক্ত বাতাসে দোল খাচ্ছে কৃষকের পাকা ধান। তারপরও স্বস্তি নেই তাদের মনে বরং দুঃশ্চিন্তায় কাটছে তাদের সময়।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন