মঙ্গলবার (১৪ মে) বিকেল ৫টায় খামারবাড়ির বিএআরসির কনফারেন্স রুমে একটি সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, নিরাপদ খাদ্যের জন্য নিরাপদ খাদ্য আইন করা হয়েছে।
‘নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে যত দ্রুত সম্ভব ঢাকায় একটি সেন্ট্রাল ল্যাবরেটরি ও প্রত্যেক বিভাগে অন্তত একটি ল্যাবরেটরি তৈরি করার চেষ্টা করবো। ’
ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, নিরাপদ খাদ্যের জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, বিএসটিআই ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কাজ করে। এই প্রতিষ্ঠাগুলোর কাজের মধ্যে সমন্বয়ের যথেষ্ট ঘাটতি রয়েছে। তাই এই প্রতিষ্ঠানগুলোর কাজের সমন্বয় সাধন করার চেষ্টা করাবো।
'পুষ্টিসম্মত ও নিরাপদ খাদ্য সহায়ক বাজেট' শীর্ষক সেমিনারটির আয়োজন করে বাংলাদেশ সেফ অ্যাগ্রো ফুড অ্যাফোর্ট (বিসেফ)।
সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন পরিকল্পনা কমিশনের সিনিয়র সচিব শামসুল আলম, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. মাহফুজুল হক। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিসেফ ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক রেজাউল করিম সিদ্দিক।
সভাপতিত্ব করেন বিসেফ ফাউন্ডেশনের সভাপতি ড. মো. জয়নুল আবেদীন।
সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিসেফ ফাউন্ডেশনের সহ-সভাপতি ড. সৈয়দ মনোয়ার হোসেন। আরও বক্তব্য রাখেন বিএআরসির সাবেক নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. আব্দুর রাজ্জাক, ড. কবির ইকরামুল হক, ডিবিসি নিউজের বার্তা প্রধান প্রণব সাহা, সাংবাদিক বায়েজিদ মোড়ল প্রমুখ।
বক্তরা নিরাপদ খাদ্যের প্রয়োজনীয়তা ও করণীয় বিষয়ে মতামত তুলে ধরেন।
বাংলাদেশের সময়: ১৯৫৫ ঘণ্টা, ১৪ মে, ২০১৯
আরকেআর/এএ