রমজান শুরুর পর থেকে মানুষ বৃষ্টির জন্য প্রতিনিয়ত অপেক্ষায় ছিলেন। আর সেই অপেক্ষার অবসান ঘটলো সোমবার (১৩ মে) রাত সাড়ে ১১টায়।
ঘূর্ণিঝড় ফণীর আঘাতের পরবর্তী সময় থেকে তীব্র তাপদাহের পর এ বৃষ্টি হওয়ায় কমেছে তাপমাত্রা। এতে অতিষ্ঠ জনজীবনে ফিরেছে স্বস্তি।
পবিত্র মাহে রমজানের প্রথমদিন থেকেই ভ্যাপসা গরম পড়তে শুরু করে। ভ্যাপসা গরমে অতিষ্ঠ নগরবাসীকে স্বস্তির পরশ বুলিয়ে দিয়েছে বৃষ্টি।
জাতিসংঘ শিশু পার্ক পরিবেশ উন্নয়ন কমিটির সাধারণ সম্পাদক হাসান আহমেদ মোল্লা বাংলানিউজকে বলেন, প্রচণ্ড তাপদাহের কারণে অস্থির হয়ে পড়েছিল খুলনাবাসী। তাপদাহ যেন দিন দিন বেড়েই চলছিল। খরতাপে দগ্ধ নগর জীবনে বৈশাখের বৃষ্টিতে স্বস্তি মিলেছে।
বাংলাদেশসময়: ০১০৪ ঘণ্টা, মে ১৪, ২০১৯
এমআরএম/এনটি