বুধবার (১৫ মে) সকালে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা খাদ্য গুদামে অভ্যন্তরীণ বোরো সংগ্রহ কাজের শুভ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, কৃষককে বাঁচাতে নানামুখী পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার।
তিনি আরও বলেন, কৃষিখাতে ভর্তুকি দিলেও তার ফল চাষিদের ঘরে পৌঁছায় না। বিদ্যুতের ভর্তুকি দিলেও কৃষকরা প্রতিবিঘা জমি সেচের জন্য আড়াই হাজার টাকা দিচ্ছেন। অথচ বিঘায় বিদ্যুৎ খরচ হচ্ছে ৭ থেকে ৮শ’ টাকা। সেচ মালিকেরা বাড়তি টাকা নেওয়ায় কৃষকের উৎপাদন খরচ বেড়ে যাচ্ছে।
কৃষকের ধানে আগুন দেওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ২০০ টাকা মণ হলেও কোনো কৃষক তার নিজের উৎপাদিত পণ্য এভাবে আগুনে পোড়াতে পারেন না। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন- ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক ইফতেখার উদ্দিন শামীম, পুলিশ সুপার টুটুল চক্রবর্তী, চেম্বারের প্রেসিডেন্ট আবু ইউসুফ সূর্য ও আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট কেএম হোসেন আলী হাসান, সদর উপজেলার চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দিন, কাজিপুর উপজেলা চেয়ারম্যান খলিল সিরাজী।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৩ ঘণ্টা, মে ১৫, ২০১৯
এনটি