রোববার (১২ মে) দুপুরে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড মিলনায়তনে ভর্তি কার্যক্রম উদ্বোধন করেন উপমন্ত্রী। এসময় ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মু. জিয়াউল হক ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এবারও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সহযোগিতায় এই কার্যক্রম নেওয়া হয়েছে। অনলাইনের (www.xiclassadmission.gov.bd) পাশাপাশি টেলিটক মোবাইল থেকে এসএমএস করে ভর্তির আবেদন করা যাবে।
অনুষ্ঠানে শিক্ষা উপমন্ত্রী বলেন, নির্ধারিত ভর্তি ফি’র অতিরিক্ত ফি নেওয়া যাবে না। বিগত সময়ে অতিরিক্ত ভর্তি যারা নিয়েছিলো, তাদের ফেরত দেওয়া হয়েছে। এবারও কঠোর নজরদারি করা হবে।
উপমন্ত্রী আরও বলেন, কেউ যেন প্রতারণার আশ্রয় না নিতে পারে সেজন্য আমরা একাদশ শ্রেণির ভর্তি প্রক্রিয়ায় অনেক পরিবর্তন এনেছি। প্রথমবারের মতো অভিভাবকের ন্যাশনাল আইডি কার্ডের পিন নম্বর বাধ্যতামূলক করেছি। অনলাইনে ভর্তির ক্ষেত্রে যারা প্রতারণার আশ্রয় নেবে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জিয়াউল হক জানান, পাসের হারের ওপর ভিত্তি করে কলেজগুলোকে এবার তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে।
যেসব প্রতিষ্ঠানে পাসের হার ৭০ শতাংশ সেগুলোকে ‘এ’ শ্রেণি, ৫০-৭০ শতাংশ পাসের হার প্রতিষ্ঠানকে ‘বি’ শ্রেণি এবং যেসব প্রতিষ্ঠানের পাসের হার ৫০ শতাংশের কম সেগুলোকে ‘সি’ শ্রেণিতে রাখা হয়েছে।
ভর্তি নীতিমালা অনুযায়ী, ১২ মে থেকে অনলাইন ও এসএমএসে আবেদন নেওয়া শুরু হয়ে ভর্তি কার্যক্রম চলবে চলবে ২৩ মে পর্যন্ত। আর জুন মাসের মধ্যে ভর্তির কাজ শেষ করে আগামী ১ জুলাই থেকে ক্লাস শুরু করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫০ ঘণ্টা, মে ১২, ২০১৯
এমআইএইচ/জেডএস