যুক্তরাষ্ট
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত নিরসনে তিনি শিগগিরই একটি কূটনৈতিক সমঝোতায়
রিপাবলিকান-নিয়ন্ত্রিত মার্কিন সিনেটের সংখ্যাগরিষ্ঠ নেতা সাউথ ডাকোটার সিনেটর জন থুন বলেছেন, ইরানে মার্কিন সামরিক অভিযানের
যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের ডেমোক্র্যাট রাজনীতিক ও মিনেসোটা হাউজের স্পিকার মেলিসা হর্টম্যান ও তার স্বামী মার্ককে গুলি
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে সরাসরি সামরিক সংঘাত শুরুর পর সারা বিশ্বে আতঙ্ক ও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। এই সংঘাতে মধ্যপ্রাচ্যের জ্বালানির
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি চান ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে যেন একটি সমঝোতা হয় এবং তিনি বিশ্বাস করেন, এর ‘ভালো
ঘণ্টা কয়েক আগে ইরান-ইসরায়েলের চলমান সংঘাত ‘চাইলেই সমাধান করে দেওয়ার’ কথা বললেও এবার দুই দেশের যুদ্ধে ‘যুক্তরাষ্ট্র জড়াতে
ইরান এবং ইসরায়েলের মধ্যে আজ তিন দিন ধরে যুদ্ধ চলছে এবং যুদ্ধের মাত্রা ক্রমেই বাড়ছে। ইসরায়েল আকস্মিকভাবে ইরানের ওপর হামলা চালায়
যুক্তরাষ্ট্রের ‘জাতীয় নিরাপত্তা হুমকির’ পর কয়েকটি চীনা প্রযুক্তি কোম্পানিকে ‘কালো তালিকাভুক্ত’ করেছে তাইওয়ান। এই
যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যে ‘রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের’ ঘটনা ঘটেছে। রাজ্যের গভর্নর টিম ওয়ালজ নিশ্চিত করেছেন, ডেমোক্র্যাট
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে চালানো পাল্টা হামলায় পশ্চিমা শক্তিগুলো হস্তক্ষেপ করলে মধ্যপ্রাচ্যে তাদের সামরিক ঘাঁটি ও যুদ্ধজাহাজগুলোকে
জাতিসংঘের পারমাণবিক পর্যবেক্ষক সংস্থা আইএইএ প্রধান রাফায়েল গ্রোসি শুক্রবার নিরাপত্তা পরিষদে জানিয়েছেন, ইরানের নাতানজ পারমাণবিক
ইসরায়েলি হামলার জবাবে ইরানের পাল্টা হামলায় ব্যবহৃত ক্ষেপণাস্ত্র তেল আবিব, হাইফাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে আঘাত হানছে। ইরানি
ইরানের জাতিসংঘের রাষ্ট্রদূত জানিয়েছেন, ইসরায়েলের বিমান হামলায় ৮০ জন নিহত ও ৩২০ জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার (১৪ জুন) ইসরায়েলের চালানো
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের সাবেক কর্মকর্তা থমাস কান্ট্রিম্যান মনে করেন, ইরানের ওপর ইসরায়েলের সামরিক হামলার ফলে সবচেয়ে
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংসে ইসরায়েলের পাশে দাঁড়াল যুক্তরাষ্ট্র। রয়টার্সের খবরে জানা গেছে, মার্কিন সামরিক বাহিনী ইরানের ছোড়া