বৃহস্পতিবার (১২ মার্চ) দিনগত রাতে এ ঘটনা ঘটে। শুক্রবার (১৩ মার্চ) সকালে এ বিষয়ে কথা হয় নিহত বৃদ্ধার নাতি ফয়সাল আহমেদের সঙ্গে।
বৃহস্পতিবার দিনগত রাতে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে বাসার সামনে আলমগীরকে কয়েকজন মিলে মারধর করছিলেন। এ সময় চিৎকার শুনে রাকিয়া ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে প্রতিপক্ষের লাঠির আঘাতে গুরুতর আহত হন। তাৎক্ষণিকভাবে তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে রাত ২টার দিকে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পারভেজ ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে জানান, জানতে পেরেছি পূর্ব শত্রুতার জের ধরে কয়েকজন মিলে আলমগীরকে মারধর করছিলেন। পরে তার মা বাধা দিতে গেলে এক পর্যায়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে তার মৃত্যু হয়।
তিনি আরও জানান, বিস্তারিত জানার চেষ্টা করছি। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৫০ ঘণ্টা, মার্চ ১৩, ২০২০
এজেডএস/আরবি/