ঝড় বৃষ্টির কারণে জেলার মঘি, আঠারখাদা,আমুড়িয়া, জগদল, বুনগাতি, রাঘবদাইড় গ্রামগুলোতে পাকা ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। অনেক ধানের ক্ষেত প্লাবিত হয়েছে।
মাগুরার আম ও লিচু চাষিরা কিছুটা শঙ্কায় থাকলেও শেষ পর্যন্ত তেমন ক্ষয়ক্ষতি চোখে পড়েনি।
শক্তিপুর গ্রামের কৃষক আলমগীর হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় ফণী’র কারণে বৃষ্টি ও বাতাসে পাকা ধানের ব্যাপক ক্ষতি হযেছে। অনেক আধাপাকা ধানক্ষেতে পানি জমে গেছে।
মঘি ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকতা মো. শহিদ রেজা বাংলানিউজকে বলেন, মাঠে পাকা বোরোর ফসল নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন কৃষকরা। অনেকের ধান এখনো মাঠেই আছে। আর ক’দিন সময় পেলেই পাকা ধান ঘরে তুলতে পারতেন। এখন বাতাসে ধানের গাছ নুয়ে পড়ায় তারা ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। এ বছর জেলায় বোরো ধানের আবাদ হয়েছিল ৩৯ হাজার ৯ শত ৫০ হেক্টর জমিতে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে কৃষকদের সহযোগিতা ও পরামর্শ দিয়ে পাশে থাকার কথাও জানান এই কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ সময়: ০৭৪২ ঘণ্টা, মে ০৫, ২০১৯
এসআইএস