সোমবার (০৯ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ড. মাকসুদ কামাল বলেন, ‘কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে সরকারের একজন প্রতিনিধি এসে যখন সকাল ১১টায় আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বসার কথা বলেছেন।
‘এ হামলাকে স্বাভাবিকভাবে দেখার সুযোগ নেই’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ও দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির লক্ষ্যে রাজনৈতিক মদদপুষ্ট হয়ে বহিরাগতদের মাধ্যমে এ হামলা চালানো হয়েছে।
‘কোনো ছাত্র এ ধরনের ধ্বংসাত্মক হামলা চালাতে পারে বলে মনে করি না। এছাড়া হামলার পর মুখোশধারীরা যখন পালিয়ে যায় তখনই তারা বহিরাগত বলে বিষয়টি পরিষ্কার। ’
আরও পড়ুন>>
** হত্যার উদ্দেশ্যে ‘প্রশিক্ষিত গোষ্ঠীর’ হামলা: ঢাবি ভিসি
এ হামলার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সরকারের সহযোগিতায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের কথাও জানান ড. মাকসুদ কামাল।
তিনি বলেন, হামলার সময় যেন কোনো ছাত্রের প্রাণহানি না ঘটে ও কোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি যেন না হয় সেজন্য ধৈর্য্যের সঙ্গে পুরো পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হয়েছে।
এ সময় জানানো হয়, উপাচার্য ভবনসহ বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় তাণ্ডবলীলা চালানোর প্রতিবাদে মঙ্গলবার (১০ এপ্রিল) অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া সোমবার বিকেল ৪টায় শিক্ষক সমিতির বৈঠক হবে, সেখানেই পরবর্তী করণীয় ঠিক করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৯, ২০১৮
পিএম/এমএ