শুক্রবার (৩০ মার্চ) দিনগত রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসানের মৃত্যু হয়। হাসানের শরীরের ৮০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিলো।
চিকিৎসকের বরাত দিয়ে তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ বক্সের ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাচ্চু মিয়া।
গত ২৭ মার্চ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বাসার নিচতলার রিজার্ভ ট্যাংকের ঢাকনা খুলে পরিষ্কার করতে যান হাসান। ভেতরে অন্ধকার থাকায় কিছু দেখা যাচ্ছিলো না। এজন্য কাগজে আগুন জ্বালালে সঙ্গে সঙ্গেই বিস্ফোরণ ঘটে আগুন ধরে যায়। এতে বাড়ির মালিক ইয়াকুব আলীসহ (৭০) পাঁচজন দগ্ধ হন। তাদের সবাইকে উদ্ধার করে ঢামেকের বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়। সেদিন রাত ১টার দিকে বাড়ির ভাড়াটিয়া ইয়াসমিনের (৩৫) মেয়ে শিশু রুহি (৩) মারা যায়।
এ ঘটনায় গত ২৯ মার্চ বাড়ির মালিকের স্ত্রী দগ্ধ হাসিন আরা খানমের (৬০) ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়।
দগ্ধ অবস্থায় এখন ঢামেকে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ইয়াকুব আলী ও ইয়াসমিন।
বাংলাদেশ সময়: ১০০৩ ঘণ্টা, মার্চ ৩১, ২০১৮
এজেডএস/আরআর