শুক্রবার (১০ মে) দিনগত রাত আটটায় উপজেলার পুকড়া ইউনিয়নের কাকুড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শিশুটি কাকুড়া গ্রামের বাসিন্দা।
শিশুটির স্বজনরা জানান, হাসপাতালে আসার পর গাইনী বিশেষজ্ঞ ডা. আরশেদ আলীর সঙ্গে বার বার যোগাযোগ করা হলেও তিনি আসতে অপারগতা প্রকাশ করেন। প্রায় ১ ঘণ্টা পর ওই চিকিৎসকের বাসায় গিয়ে দীর্ঘক্ষণ ধরে অনুরোধ করার পর তিনি মেয়েটিকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।
হবিগঞ্জ আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক মেহেদী হাসান বাংলানিউজকে বলেন, শিশুটির রক্তক্ষরণ বন্ধ হচ্ছিলো না। অবস্থা বেগতিক হওয়ায় তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বানিয়াচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি ) মো. রাশেদ মোবারক বলেন, ঘটনাটি আমাদের মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে। দোষী ব্যক্তিকে গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রেখেছে পুলিশ। এ ব্যাপারে তদন্তপূর্বক দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে দেরিতে আসার বিষয়টি অস্বীকার করে ডা. আরশেদ আলী বলেন, অতিরিক্ত রক্তকরণ ও শারীরিক ইনজুরির কারণে শিশুটিকে সম্পূর্ণ অচেতন করে চিকিৎসা দিতে হবে। তাই তাকে সিলেটে পাঠানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৬২০ ঘণ্টা, মে ১১, ২০১৯
ওএইচ/