শুক্রবার (১০ মে) দিনগত রাত দেড়টার দিকে মেরিন ড্রাইভ সড়কের মহেশখালিয়া পাড়ায় এ ‘বন্দুকযুদ্ধ’ হয়। দুদু মিয়া উপজেলার নাজিরপাড়ার সুলতান আহম্মদের ছেলে।
পুলিশের দাবি, এ ঘটনায় পুলিশের সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) সনজিত, এএসআই নাজিম ও কনস্টেবল ইব্রাহীম আহত হয়েছেন।
টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাস বাংলানিউজকে জানান, পুলিশের হাতে আটক দুদু মিয়ার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, রাতে তাকে নিয়ে অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধারে মহেশখালিয়া পাড়ায় যায় পুলিশ। এসময় টের পেয়ে তার সহযোগিরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। একপর্যায়ে তারা পিছু হটলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দুদু মিয়ার মরদেহ, পাঁচটি দেশীয় তৈরি অস্ত্র, চার হাজার পিস ইয়াবা ও ১৩ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করে।
তিনি আরও জানান, দুদু মিয়ার বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদকসহ থানায় ছয়টি মামলা রয়েছে। তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত মাদকবিক্রেতা ছিলেন। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০২৫০ ঘণ্টা, ১১, ২০১৯, আপডেট: ১২০৭ ঘণ্টা
এসবি/ওএইচ/আরবি