বৃহস্পতিবার (২ মে) সকালে খুলনা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন বাংলানিউজকে এ তথ্য জানান।
হেলাল হোসেন বলেন, ভারতীয় উপকূলে আঘাত হানার পর কিছুটা দূর্বল হয়ে ৪ মে (শনিবার) বাংলাদেশে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’।
তিনি জানান, খুলনার তিন উপকূলীয় উপজেলা কয়রায় ১২৫০, দাকোপে ১১৩৫ ও পাইকগাছায় এক হাজার স্বেচ্ছাসেবকসহ মোট প্রায় সাড়ে তিন হাজার স্বেচ্ছাসেবকদের প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি জেলার সকল সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।
খুলনা জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে একটি এবং নয়টি উপজেলায় নয়টি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। স্থানীয় লোকজনকে সতর্ক করতে উপকূলীয় উপজেলাগুলোতে মাইকিং করা হয়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি মোকাবিলায় ১১৪ টি মেডিকেল টিমও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১০৫৮ ঘণ্টা, মে ০২, ২০১৯
এমআরএম/এসএ