ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেল ৪টার দিকে তার মৃত্যু হয়। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আরো ২ জন চিকিৎসাধীন।
শুক্রবার (৩০ মার্চ) দিনগত রাত সোয়া ৩টার দিকে ঘুমন্ত অবস্থায় বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে ওই কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে কারখানার তিন শ্রমিক দগ্ধ হলে তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়।
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখনও চিকিৎসাধীন আছেন- মহিউদ্দিন (২১, ৮০ শতাংশ পুড়েছে) ও আল-আমিন (১৯, ৭০ শতাংশ পুড়েছে)।
ফায়ার সদর দফতরের ডিউটি অফিসার মাহফুজ রিভেন বাংলানিউজকে জানান, অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ৬টি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে কাজ শুরু করে। প্রায় সোয়া একঘণ্টা পর ৪টা ৩৫ মিনিটে আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসে।
তিনি আরো জানান, বৈদ্যুতিক গোলযোগ থেকে কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ভেতরে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই তিন শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ বক্স (এসআই) বাচ্চু মিয়া বার্ন ইউনিটে চিকিৎসকের বরাত দিয়ে মাসুমের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪৪ ঘণ্টা, মার্চ ৩১, ২০১৮
এজেডএস/জেডএস