আহতরা হলেন- উপজেলার মরিচপুরান ইউনিয়নের গোজাকুড়া গ্রামের সুর্বনা খাতুন (৩০), ফাইজুদ্দিন (৬০), মোকছেদুর রহমান (৪০, রুপনারায়নকুড়া ইউনিয়নের কাউয়াকুড়ি গ্রামের মো আবু দারদা (২৩), রাজিয়া খাতুন (৪০), হাবিবুর রহমান (৪০) ও বেলাল হোসেন (৬৫)।
শুক্রবার (৩০ মার্চ) দুপুর ২ টার থেকে ঝড় ও শিলাবৃষ্টি শুরু হয়।
ঝড় ও শিলাবৃষ্টি শেষে সরেজমিনে দেখা যায়, শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ের আঘাতে উপজেলার গোজাকুড়া ও কাউয়াকুড়ি গ্রামের কৃষকদের বাড়িঘর, বোর আবাদ ও ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
এ বিষয়ে জানাতে উপজেলা কৃষি অফিসার শরিফ ইকবাল বাংলানিউজকে বলেন, উপজেলার মরিচপুরার ইউনিয়নের গোজাকুড়া ও রুপনায়ানকুড়া ইউনিয়নের কাউয়াকুড়ি গ্রামে ঝড়ের সঙ্গে শিলাবৃষ্টি হওয়ায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছি। সাপ্তাহিক ছুটির দিন থাকায় প্রাথমিক ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি। শনিবার (৩১ মার্চ) সকালে এইসব এলাকায় পরিদর্শন করে ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে।
আহত বেলাল হোসেনের ছেলে মোকবুল হোসেন জানান, তিনি এর আগে এতো বড় আকারের শিলা দেখেন নি। ধারণা করা হচ্ছে প্রতিটি শিলার ওজন প্রায় ৫ থেকে ৬শ’ গ্রাম হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার আব্দুলল্লাহ আল-মামুন জানান, ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে আহত হয়ে হাসপাতালে নারীসহ সাতজন চিকিৎসা নিয়েছেন। তাদের মধ্যে বেশিভাগেরই মাথায় আঘাত পেয়েছেন। আহতদের মধ্যে বেলাল হোসেন নামে একজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫৮ ঘণ্টা, মার্চ ৩০, ২০১৮
ওএইচ/