ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাচ্চু মিয়া বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গত ২৪ মার্চ দিনগত রাতে ভালুকার মাস্টার বাড়ি এলাকার একটি ছয়তলা ভবনের তিনতলায় বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে।
দগ্ধ তিনজনকে রোববার (২৫ মার্চ) ভোর সাড়ে ৪টার দিকে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। সেখানে বুধবার (২৮ মার্চ) রাতে হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান দগ্ধ শাহীন। বৃহস্পতিবার (২৯ মার্চ) দিনগত রাত দেড়টার দিকে ঢামেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান হাফিজুর রহমানও (২৪)।
সিরাজগঞ্জের নুরুজ্জামান আকন্দের ছেলে শাহীন মিয়ার শরীরের ৮৪ শতাংশ, নওগাঁ জেলার বিল্লাল হোসেনের ছেলে হাফিজুর রহমানের ৫৮ শতাংশ এবং দীপ্তর শরীরের ৫৪ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিলো।
**ভালুকার বিস্ফোরণে হাফিজুরও চলে গেলেন
বাংলাদেশ সময়: ০৯৫০ ঘণ্টা, মার্চ ৩০, ২০১৮
এজেডএস/আরআর