বৃহস্পতিবার (২৯ মার্চ) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসিনের মৃত্যু হয়।
চিকিৎসকের বরাত দিয়ে ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাচ্চু মিয়া বাংলানিউজকে বলেন, দগ্ধ হাসিন আরা খানমের শরীরের ৯৫ শতাংশ পুড়ে যায়।
গত মঙ্গলবার (২৭ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ওই দুর্ঘটনায় বাড়ির মালিকসহ পাঁচজন দগ্ধ হন। তাদের সবাইকে উদ্ধার করে ঢামেকের বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়। সেদিন রাত ১টার দিকে বাড়ির ভাড়াটিয়া ইয়াসমিনের (৩৫) মেয়ে শিশু রুহি (৩) মারা যায়। এরপর হাসিনও মারা গেলেন।
দগ্ধ অবস্থায় এখন চিকিৎসাধীন রয়েছেন- ইয়াকুব আলী, ইয়াসমিন ও বাসার কেয়ারটেকার হাসান (৩০)।
ইয়াকুব আলী জানিয়েছিলেন, সকালের দিকে বাসার নিচতলার রিজার্ভ ট্যাংকের ঢাকনা খুলে পরিষ্কার করতে যান হাসান। ভেতরে অন্ধকার থাকায় কিছু দেখা যাচ্ছিল না। এজন্য ওই কাগজে আগুন জ্বালালে সঙ্গে সঙ্গেই বিস্ফোরণ ঘটে আগুন ধরে যায়।
বাংলাদেশ সময়: ০৯৪৪ ঘণ্টা, মার্চ ২৯, ২০১৮
এজেডএস/জিপি