বুধবার (২৮ মার্চ) বিকেলে কাঁকনহাট পৌরসভার পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের সদস্যরা তাকে গাঁজাসহ আটক করে।
বাক্কার উপজেলার কাঁকনহাট পৌরসভার দরগাপাড়া মহল্লার মৃত জুনায়েদ আলীর ছেলে।
গোদাগাড়ীর কাঁকনহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক হাসমত আলী বাংলানিউজকে বলেন, কাঁকনহাট রেলস্টেশন এলাকায় অভিযান চালিয়ে প্রায় ৫শ' গ্রাম গাঁজাসহ বাক্কারকে আটক করা হয়েছিল। বাক্কার গাঁজা বিক্রি করতেন এবং নিজেও সেবন করতেন।
পুলিশ পরিদর্শক হাসমত আলীর দাবি, আটকের পর বাক্কারকে তদন্ত কেন্দ্রে নেওয়া হয়। তবে হাজতে ঢোকানোর আগেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে সঙ্গে সঙ্গে তাকে গোদাগাড়ী ৩১ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু পথেই তিনি মারা যান। পরে মরদেহ ফের তদন্ত কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়।
এদিকে, আসামি নিহত হওয়ার খবর পেয়ে বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জাহিদ নেওয়াজ তদন্ত কেন্দ্রে যান। তার উপস্থিতিতে মরদেহ সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়।
বৃহস্পতিবার (২৯ মার্চ) সকালে মৃত ব্যক্তির মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। এ বিষয়ে থানায় একটি অপমৃত্যুর (ইউডি) মামলা দায়ের করা হবে বলেও জানান কাঁকনহাট তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ পরিদর্শক।
বাংলাদেশ সময়: ০১৩১ ঘণ্টা, মার্চ ২৯, ২০১৮
এসএস/আরআইএস/