এ উপলক্ষে সোমবার (২৬ মার্চ) বিকেলে বঙ্গভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এবং বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানাও অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
এতে যোগ দেন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা। এছাড়াও অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্টদূত ও হাইকমিশনার, প্রতিমন্ত্রী, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, সিনিয়র আইনজীবী, তিন বাহিনীর প্রধান, সংসদ সদস্য, সিনিয়র রাজনৈতিক নেতা, সম্পাদক, সাংবাদিক নেতা, পদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তা, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ী নেতা, শিল্পী ও বিশিষ্ট নাগরিকরা অংশ দেন।
রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানে একটি কেক কাটেন। তারা অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ও অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়ও করেন।
রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের কুশলাদি সম্পর্কে খোঁজ-খবর নেন এবং তাদের কল্যাণে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দেন।
সংবর্ধনা শেষে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে বিশিষ্ট সংঙ্গীত শিল্পীরা দেশাত্মবোধক গান পরিবেশন করেন।
বাংলাদেশ সময়: ২২২৭ ঘণ্টা, মার্চ ২৬, ২০১৮
ওএইচ/এইচএ/