ঢাকা, সোমবার, ২৭ শ্রাবণ ১৪৩২, ১১ আগস্ট ২০২৫, ১৬ সফর ১৪৪৭

জাতীয়

সাতক্ষীরা সরকারি মহিলা কলেজে প্রকৃতি ও পুষ্টির গল্পের আসর 

ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১০:২২, নভেম্বর ২২, ২০১৬
সাতক্ষীরা সরকারি মহিলা কলেজে প্রকৃতি ও পুষ্টির গল্পের আসর 

“আমরা বাড়ির পাশ থেকে কচু শাক তুলে খেতাম, কলার মুচা খেয়ে বড় হয়েছি। কিন্তু আজ সেগুলো আর দেখা যায় না। এসব অচাষকৃত শাকসবজি পুষ্টিগুণে ভরপুর, খেলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে।”

সাতক্ষীরা:  “আমরা বাড়ির পাশ থেকে কচু শাক তুলে খেতাম, কলার মুচা খেয়ে বড় হয়েছি। কিন্তু আজ সেগুলো আর দেখা যায় না।

এসব অচাষকৃত শাকসবজি পুষ্টিগুণে ভরপুর, খেলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে। ”

মঙ্গলবার (২২ নভেম্বর) বেলা ১২টায় সাতক্ষীরা সরকারি মহিলা কলেজে প্রকৃতি ও পুষ্টির গল্পের আসরে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. ম. হাসান সোহরাওয়ার্দী এসব কথা বলেন।  

‘এসো প্রকৃতিকে জানি, পুষ্টির গল্প শুনি’ শীর্ষক এ গল্পের আসরের আয়োজন করে বারসিক ইনস্টিটিউট অব অ্যাপ্লাইড স্ট্যাডিজ এবং সাতক্ষীরা শিক্ষা, সংস্কৃতি ও বৈচিত্র্য রক্ষা টিম।  

অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন- ওই কলেজের শিক্ষক পর্ষদ সম্পাদক শেখ জাহাঙ্গীর আলী, প্রভাষক ওলিউর রহমান, গবেষণা প্রতিষ্ঠান বারসিকের আঞ্চলিক সমন্বয়কারী শাহীন ইসলাম, শিক্ষা, সংস্কৃতি ও বৈচিত্র্য রক্ষা টিমের আহ্বায়ক আসাদুল ইসলাম, সদস্য সাইদুর রহমান, ফজলুল হক প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে প্রকৃতিতে প্রাপ্ত শাক, লতা-পাতার পুষ্টিগুণ তুলে ধরেন পুষ্টির ফেরিওয়ালা খ্যাত যুব উদ্যোক্তা রুহুল কুদ্দুস ও বাবর আলী।

তারা একে একে শাপলা, থানকুনি, কলমি, বন কচু, পেপুল, সাঞ্চি, বেতশাক, কলার মোচা, ডুমুর, বউটুনি, ঘ্যাটকল, ব্রাহ্মি শাক, তেলাকচু, হেলাঞ্চসহ নানা প্রজাতির অচাষকৃত শাক ও লতা-পাতার পুষ্টিগুণ তুলে ধরে বাড়ির আশেপাশে এগুলো সংরক্ষণ ও ব্যবহারের আহ্বান জানান।  

বাংলাদেশ সময়: ১৬০৭ ঘণ্টা, নভেম্বর ২২, ২০১৬
এসআই 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।