কক্সবাজার শেখ কামাল স্টেডিয়াম থেকে: ম্যাচ শেষ। দু’দলের খেলোয়াড়রা ততক্ষণে ফিরে গেছেন ড্রেসিংরুমে।
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছে গেছে স্বাগতিক বাংলাদেশ। তাই যথারীতি তার দিকে প্রথম প্রশ্ন গেল, কেমন সম্ভাবনা দেখছেন দলের? জবাবে সুজন বলেন, ‘বয়সটা ১৯ হলেও তাদের ম্যাচুয়েরিটি অনেক ভালো। তাদের অনেকেই জাতীয় লিগে খেলে, নিয়মিত পারফরম্যান্স করে। তাই ভালো সম্ভাবনা দেখছি। ’
‘যুব বিশ্বকাপে আমরা সবসময় ভালো খেলি। কিন্তু একটা পর্যায়ে এসে আমাদের ছন্দপতন হয়। এদিক থেকে আমরা এবার সজাগ থাকবো। আমি বিশ্বাস করি, এবার সেরকম কিছু হবে না। প্রতিটি খেলা আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আমাদের বেস্ট পারফরম্যান্সটাই করতে চাই। ’-যোগ করেন বাংলাদেশ দলের একসময়ের এ তারকা অলরাউন্ডার।
খুব শিগগিরই অনূর্ধ্ব-১৯ দলের কাউকে জাতীয় দলে দেখতে চান কিনা-এমন প্রশ্নে আশাবাদী কন্ঠে সুজন বলেন, ‘না দেখতে পাওয়ার কিছু নেই। বরং দেখতেই চাই। কিন্তু আমি মনে করি, একজন খেলোয়াড়ের প্রত্যেকটা সিঁড়ি পার হয়ে আসাটা খুব জরুরী। অনূর্ধ্ব-১৯ এর পরে ‘এ’ দল, তারপর জাতীয় দল- এভাবে আসা উচিত। আমি মনে করি একজন খেলোয়াড়কে কষ্ট করেই সেখানে যাওয়া উচিত। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩১, ২০১৬
টিএইচ/আইএসএ/টিসি/আরএম


