তৃতীয় উইকেটে শতরানের জুটি গড়ার স্রেফ ১০ রান দূরে ছিলেন নিক ওয়েলচ ও শন উইলিয়ামস। এর মধ্যেই ইনজুরিতে পড়েন ওয়েলচ।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৪ উইকেট হারিয়ে জিম্বাবুয়ের সংগ্র ১৭৮ রান।
উইলিয়াসকের সঙ্গে দারুণ জুটি গড়লেও ক্র্যাম্পের সঙ্গে লড়াই করে টিকে উঠতে পারেননি ওয়েলচ। চা বিরতির পর মাঠ ছাড়তে হয় তাকে। ১৩১ বলে ৫৪ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। তার বদলে ব্যাট করতে নামা এরভিন টিকতে পারেননি বেশিক্ষণ। নাঈমের বল উইকেটরক্ষকের হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে বিদায় নেন ৫ রানে।
তবে একপ্রান্ত আগলে রেখে লড়তে থাকেন উইলিয়ামস। কিন্তু ইনিংস লম্বা করতে দেননি মেহেদি হাসান মিরাজ। লেগ স্টাম্পের বাইরে দেওয়া বল সুইপ করেন উইলিয়ামস। ফাইন লেগে দাঁড়িয়ে থাকা তানজিম লাফিয়ে সেটি তালুবন্দি করেন। ১৬৬ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কায় ৬৭ রান করে ফেরেন জিম্বাবুয়ে ব্যাটার।
এর আগে চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লা. লে. মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে বোলিংয়ে পাঠায় জিম্বাবুয়ে। নিজের অভিষেক ম্যাচে বল করতে নেমে প্রথম উইকেটটি তুলে নেন তানিজিম। তার অফ স্টাম্পের বাইরের বল ঠিকঠাক টাইমিং করতে পারেননি ব্রায়ান বেনেট। ব্যাটে লেগে বল তালুবন্দি হয় জাকের আলির। ৩৩ বলে ফেরেন ২১ রান করে জিম্বাবুয়ে ওপেনার।
আরেক ওপেনার বেন কারেন চেষ্টা করে প্রতিরোধ গড়ার। কিন্তু তাইজুল তা হতে দেননি। তার বল কারেনের ব্যাটের কানায় লেগে চলে যায় স্টাম্পে। নিক ওয়েলচের সঙ্গে ভাঙে ৩১ রানের জুটি। কারেন ফেরেন ৫০ বলে ২১ রান করে। দুই ওপেনারের বিদায়ের পর জুটি গড়েন ওয়েলচ ও উইলিয়ামস। ১০৭ বলে পঞ্চাশ পূর্ণ করেন ওয়েলচ। ১১৪ বল লাগে উইলিয়ামসের।
আরইউ