ম্যাচের আগে কোচ ফিল সিমন্স মুশফিকুর রহিমকে নিয়ে শুনিয়েছিলেন আশার বাণী। যার প্রতিফলন দেখা যায়নি মাঠে।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৪৪ ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৩৭ রান।
লাঞ্চের পর খেলতে নেমে মমিনুলের সঙ্গে কিছুক্ষণ রান বাড়ান শান্ত। তাদের ৬৬ রানের জুটি ভেঙে দেন ব্লেসিং মুজারাবানি। অফ স্টাম্পের বাইরে দেওয়া বল বাউন্ডারির কাছে ক্যাচ তুলে দেন শান্ত। ফেরেন ৬৯ বলে ৪০ রান করে। পাঁচে নামা মুশফিক কিছুক্ষণ সময় নেন। এরপর মাসাকাদজার বল সহজেই ক্যাচ তুলে দিলেন বেনেটের হাতে। ফেরেন ৪ রান করে।
একপ্রান্ত আগলে লড়তে থাকা মমিনুল ১০০ বলে তুলে নেন ফিফটি। এক বল পরে মারেন ছক্কাও। তবে তার রান এই পর্যন্তই। মাসাকাদজার বল মিডউইকেটে ক্যাচ দেন মাধেভেরের হাতে। ফেরেন ১০৫ বলে ৫৬ রান করে। সাতে নামা মিরাজের স্থায়িত্ব হয় স্রেফ ৪ বল। মুজারাবানির বাউন্স করা বল নিয়ন্ত্রণ করতে পারেননি। ব্যাটে লেগে তালুবন্দি হয় উইকেটরক্ষকের।
এর আগে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বৃষ্টির চোখরাঙানির মধ্যেই টস জিতে বাংলাদেশ। শান্ত সিদ্ধান্ত নেন আগে ব্যাট করার। মাঠে নেমে শুরুটা দেখেশুনে খেলতে থাকেন দুই ওপেনার সাদমান ইসলাম ও জাকির হাসানের বদলে সুযোগ পাওয়া মাহমুদুল হাসান জয়।
উদ্বোধনী জুটিতে তারা যোগ করেন ৩১ রান। বোলিংয়ে এসেই এই জুটি ভাঙেন ভিক্টর নিয়াউচি। নবম ওভারের চতুর্থ বলে টাইমিং ঠিকঠাক করতে না পেরে ব্রায়ান বেনেটের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন সাদমান। ১২ রান আসে তার ব্যাট থেকে। নিজের পরের ওভারে জয়কেও তুলে নেন নিয়াউচি। তার বল উইকেটরক্ষকের হাতে তুলে দিয়ে ১৪ রানে ফেরেন বাংলাদেশি ওপেনার।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৭ ঘণ্টা, এপ্রিল ২০, ২০২৫
আরইউ