এরইমধ্যে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কন্ট্রোলরুম খোলা হয়েছে। বন্ধ রাখা হয়েছে ঝালকাঠির অভ্যন্তরীণ রুটে যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল।
বৃহস্পতিবার (২ মে) দুর্যোগ মোকাবিলায় জেলা প্রশাসনের এক বিশেষ প্রস্তুতি সভায় এ তথ্য জানান ঝালকাঠির জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) দেলোয়ার হোসেন মাতুব্বর।
সভায় জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) দেলোয়ার হোসেন মাতুব্বর বলেন, ফণীর প্রভাবে সৃষ্ট দুর্যোগ থেকে জেলাবাসীকে রক্ষায় ইতোমধ্যে ৪০টি আশ্রয়কেন্দ্র, ৩৭টি মেডিকেল টিম, দুই হাজার স্বেচ্ছাসেবককে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। পাশাপাশি বিদ্যালয়, কমিউনিটি সেন্টার ও উপাসানালয় ভবনকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার উপযোগী করা হয়েছে। এছাড়া গ্রামপর্যায়ে মাইকিংয়ের মাধ্যমে সতর্কবার্তা প্রচার করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, জেলা প্রশাসন, স্বাস্থ্য বিভাগ ও ফায়ার সার্ভিসকর্মীসহ সংশ্লিষ্টদের ছুটি বন্ধ রেখে কর্মস্থলে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে যেন খাদ্য সঙ্কট না হয় সেজন্য জেলা প্রশাসনের কাছে ৩৪২ মেট্রিক টন চাল, দুই হাজার প্যাকেট শুকনা খাবার ও নগদ টাকা মজুদ রয়েছে বলেও জানান দেলোয়ার হোসেন মাতুব্বর।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৫ ঘণ্টা, মে ২, ২০১৯
এমএস/ওএইচ/