বৃহস্পতিবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে সোনামসজিদ জিরো পয়েন্ট এলাকায় ভারতীয় পুলিশের প্রতিনিধি দল চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে তাদের হস্তান্তর করেন।
এরা হলেন- বগুড়ার ধুনট উপজেলার নিমগাছী পূর্বপাড়ার বাচ্চু মিয়ার মেয়ে শাপলা খাতুন (২৭), ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার সফি রহমানের মেয়ে নুরুন নেসা (২০), জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার আঠাপাড়ার আবদুল আজিজের মেয়ে রোজিনা খাতুন (১৩), নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার চর ধলেশ্বরী কলাগাছীর মেরাজুল ব্যাপারী মিয়ার মেয়ে সেলিনা বেগম (২০), কুড়িগ্রামের নাকেশ্বরী উপজেলার রামখানা দিঘির পাড়ের জামিরুল ইসলামের মেয়ে জেসমিন খাতুন (১৬), ঢাকার গুলশানের বুটঘাটের আবুল কাশেম ওরফে ফটিক আলীর মেয়ে খাদিজা খাতুন (২০), খুলনার দৌলতপুর উপজেলার দেওয়ান মোল্লাপাড়ার সোহাগীখাতুন (১৩) ও তার ছোট বোন আগরী খাতুন (৭)।
শিবগঞ্জ থানার পরিদর্শক (অপারেশন) কবীর হোসেন, উপ-পরিদর্শক (এসআই) রনি কুমার দাস, ইমিগ্রেশন পুলিশসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
শিবগঞ্জ থানার পরিদর্শক (অপারেশন) কবীর হোসেন বাংলানিউজকে জানান, আইনি প্রক্রিয়া শেষে বাংলাদেশি ৮ নারী ও শিশুকে তাদের পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এরা প্রত্যেককে প্রায় ৫ থেকে ৬ বছর আগে পাচারকারীদের কবলে পড়ে সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচার হয়ে ভারতীয় পুলিশের হাতে ধরা পড়ে কারাগারে ছিলো।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৪ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৯, ২০১৮
এনটি