দিবসটি পালন উপলক্ষে রোববার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে স্কুল হেলথ ক্লিনিক সম্মেলন কক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় জানানো হয়, ২০১৮ সালে খুলনা বিভাগে ৬৭ জন এইচআইভি সংক্রমিত রোগী চিহ্নিত করা হয়।
20191201145404.jpg)
সভায় বক্তব্য রাখছেন খুলনার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জিয়াউর রহমান।
সভায় অতিথিরা বলেন, বাংলাদেশে দিন দিন এইচআইভি এইডস রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। নিজ নিজ ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চললে এইডস প্রতিারোধ করা সম্ভব। এইচআইভি এইডস শনাক্ত হলে সঙ্গে সঙ্গে সঠিক চিকিৎসা নিতে হবে। এর প্রতিরোধে জনসচেতনতা সৃষ্টির কোনো বিকল্প নেই। সরকারের পাশাপাশি এইডস প্রতিরোধে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান বক্তারা।খুলনা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের আয়োজনে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জিয়াউর রহমান।
খুলনার ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডা. মো. আতিয়ার রহমান শেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মো. সিদ্দিকুর রহমান, এনজিও প্রতিনিধি এসএম বাতেন ও মো. আব্দুর রহমানসহ বিভিন্ন এনজিও প্রতিনিধিরা বক্তৃতা করেন। অনুষ্ঠানে সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, চিকিৎসক, নার্স ও এনজিও প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
অনিরাপদ দৈহিক মিলন, এইডস রোগের ভাইরাস রয়েছে এমন রক্ত শরীরে গ্রহণ, অন্যের ব্যবহার করা ইনজেকশনের সূঁচ বা সিরিঞ্জ ব্যবহারের ফলে এইডস ছড়াতে পারে। এছাড়া রোগের ভাইরাস বহনকারী মা হতে গর্ভাবস্থায় এবং প্রসবের সময় অথবা বুকের দুধের মাধ্যমে সন্তানের এইডস হতে পারে।
সভার আগে খুলনা জেনারেল হাসপাতাল চত্বর থেকে বর্ণাঢ্য একটি র্যালি শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্কুল হেলথ ক্লিনিকে গিয়ে সম্পন্ন হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০১, ২০১৯
এমআরএম/এএটি