খেলাপি
ঢাকা: মোবাইল অপারেটর কোম্পানি সিটিসেলের নামে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবি) থেকে নেওয়া ৪৯ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ পরিশোধ না করায়
ব্যাংকের টাকা লুটে নিয়ে যাঁরা লাপাত্তা তাঁরা ধরাছোঁয়ার বাইরে। অথচ যাঁরা সৎ ও প্রকৃত গ্রাহক তাঁদের ‘ইচ্ছাকৃত’ ঋণখেলাপির
ব্যবসায়ীদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। তাঁরা হতাশ, বিক্ষুব্ধ। লাগামহীন ডলারের দর সহনীয় হয়নি। উচ্চ সুদের হার কমেনি। পতনে পতনে জেরবার
কাঁচাপাট রপ্তানিকারক খেলাপি গ্রাহকদের দুই শতাংশ ডাউন পেমেন্ট দিয়ে পুনঃতফসিল করার সময় বাড়ল। আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পুনঃতফসিল
খেলাপি ঋণগ্রহীতারা ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ না করেই এক শতাংশ ডাউন পেমেন্ট দিয়ে উচ্চ আদালতে রিট করে স্থগিতাদেশ নিয়ে সেই ঋণ ‘নিয়মিত’
রিট বা আদালতের স্থগিতাদেশ নিয়ে ঋণখেলাপি থেকে পার পাওয়া কঠিন করা হচ্ছে। চাইলেই আর সহজে রিট করা যাবে না। এ জন্য বাড়তি খরচ করতে হবে। এ
ঋণ নিয়েছেন ব্যবসা-উদ্যোগের জন্য। কিন্তু ওই ঋণ ফেরত দিচ্ছেন না। অথচ তা ফেরতের সামর্থ্য রয়েছে। জেনে, বুঝে, স্বজ্ঞানে ঋণের টাকা নানা
নিয়ন্ত্রণ বহির্ভূত অভ্যন্তরীণ ও বৈশ্বিক প্রতিকূল অবস্থা, রাজনৈতিক অস্থিরতাসহ নানা কারণে ব্যাংকের ঋণ বিতরণ ও আদায় কার্যক্রমে
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, দেশের ব্যাংকগুলো ১২-১৫ বছরের ঋণ দিচ্ছে, যা তাদের দেওয়া উচিত নয়। এর ফলে ১৫ বছরের
ঢাকা: ব্যবসায়িক ক্ষতি ও আর্থিক সংকটে পড়া প্রতিষ্ঠানগুলোর সহায়তায় বিশেষ ঋণ পুনর্গঠন নীতিমালা চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
খেলাপি ঋণে জর্জরিত দেশের ব্যাংক খাত এখন আরো গভীর সংকটে। আনুষ্ঠানিক হিসাবে যা দেখানো হচ্ছে, বাস্তবে এই অঙ্ক আরো বড়। আদালতের
২০২৪ সাল শেষে দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর তুলনায় সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে আছে বাংলাদেশি ব্যাংকগুলো। গত বছরের আগস্টের রাজনৈতিক
আগামী নির্বাচনে ঋণখেলাপিরা অংশ নিতে পারবে না বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। বুধবার (১৩ আগস্ট) দুপুরে সচিবালয়ে
বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যবসায়ীদের জন্য বিশেষ ক্ষমতায় ঋণ পুনর্গঠনের সুযোগ নিয়ে এসেছে, যাতে খেলাপি ঋণ থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোকে সহায়তা করা
বেশ কিছু ব্যাংক খেলাপি ঋণ লুকিয়ে রেখেছিল। গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার
