ঝড়ের প্রভাবে গুমোট আবহাওয়ায় জেলার সব পরিবহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। মহাসড়কসহ সব সড়ক ফাঁকা শুধু দুই একটি মোটরসাইকেল চলাচল করছে।
মোরেলগঞ্জের পানগুছি নদীতে ফেরি ও ট্রলার চলাচলও বন্ধ রয়েছে। পারাপার হতে না পারে মোরেলগঞ্জ ফেরিঘাট সংলগ্ন বাস স্ট্যান্ডে মানুষের ভিড় জমে গেছে।
এদিকে ঝড় আতঙ্কে আশ্রয়কেন্দ্রে গিয়ে শিশু, বৃদ্ধ ও প্রতিবন্ধীদের নিয়ে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
মোরেলগঞ্জের দোনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাম আশ্রয়কেন্দ্রে আসা আসমা বেগম, হাফিজা বেগম, খাদিজা বেগম জানান, বিকেলে আসছি কোনো খাবার পাইনি পানি ও খাবার সংকটে খুব কষ্টে আছি।
বাগেরহাটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, জেলার ২৩৪টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে। অধিক ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার লোকজন আশ্রয়কেন্দ্রে ছিল।
তিনি আরও বলেন, আমাদের কন্ট্রোল রুম সচল আছে। উপজেলাগুলোতে আমাদের অফিসার পাঠানো হয়েছে। পর্যাপ্ত শুকনো খাবার ও স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে শনিবার সকাল পর্যন্ত জেলার কোথাও কোনো হতাহত হয়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১২২৫ ঘণ্টা, মে ০৪, ২০১৯
আরএ