আহতদের মধ্যে নবাবগঞ্জ উপজেলার কাশিমপুর গ্রামের ফারুক আহমেদের মেয়ে স্বাক্ষী আক্তার (১৮), নবাবগঞ্জের শোল্লা গ্রামের আশরাফের স্ত্রী আয়শা বেগম (৩০) একই উপজেলার বাহ্রা গ্রামের আনিসুর রহমানের স্ত্রী সালমা রহমান (৪০), সমসাবাদ গ্রামের আমির হোসেন (৫৯), ওই গ্রামের মোয়াজ্জেমের ছেলে মনির হোসেন (৪০), বলমন্তচর গ্রামের নুরুদ্দীনের ছেলে টিপু (৫৫), দোহার চরভদ্রসন এলাকার মোশারফ হোসেনের মেয়ে তাশফিরা (২২), ফরিদপুর ভাঙা থানার লাল মিয়ার স্ত্রী অজিফা বেগম (৫৫), জামালপুর জেলার সাবাজ উদ্দিনের ছেলে শাহজামাল (৩৫), ঢাকার কেরানীগঞ্জ থানার চুনকুটিয়া এলাকার হাবিবুর রহমানের ছেলে ফেরদৌস আলী (৩৫), দোহার থানার কুসুম হাটির বাস্তা গ্রামের আব্দুস সোবহানের স্ত্রী মিরা আক্তার (৬২), তার মেয়ে ফাতেমাতুছ জহুরা (২৫), একই উপজেলার জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে মিজানুর রহমান মুন্না (২৫) ও একই উপজেলার লক্ষ্মীপ্রাসাদ গ্রামের বেল্লাল মুন্সিকে (৬৫) নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও প্যারাগন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এছাড়া বাকিরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, সকাল ১১টার দিকে ঢাকার দোহার উপজেলার মৈনট ঘাট থেকে দ্রুত পরিবহন নামে একটি বাস ৪০/৪৫ জন যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়। বাসটি নবাবগঞ্জ হয়ে দুপুর ১২টার দিকে খারসুর এলাকায় এলে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা একটি অটোরিকশাকে চাপা দিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশের খাদে পড়ে যায়। এতে বাস ও সিএনজি চালিত অটোরিকশার অন্তত ৩৫ জন যাত্রী আহত হন।
সিরাজদিখান থানার শেখর নগর তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ পরিদর্শক হাফিজুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে জানান, আহতরা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৭, ২০১৮
আরবি/