প্রেসক্লাব ও ডিআরইউ সদস্য ও তাদের পরিবারের জন্য খই, মুড়ি, বাতাসা ও পায়েসের আয়োজন করা হয়।
শনিবার (১৪ এপ্রিল) সকালে প্রেসক্লাবের সদস্যদের ছেলেমেয়েদের পরিবেশনায় ‘এসো হে বৈশাখ এসো এসো’ গান দিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সূচনা হয়।
অন্যদিকে সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত লুচি-ডাল, মুড়ির মোয়া, জিলাপি, কদমা ও বাতাসা দিয়ে সকালের নাস্তার ব্যবস্থা করে ডিআরইউ কর্তৃপক্ষ। সকাল সাড়ে ৯টা থেকে শুরু হয় সঙ্গীতানুষ্ঠান। অনুষ্ঠানের শুরুতে আগত ডিআরইউ সদস্য ও পরিবারের সদস্যদের নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান ডিআরইউ সভাপতি সাইফুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ শুকুর আলী শুভ।
ডিআরইউ’র ‘সারেগামার’ শিক্ষার্থী ও আমন্ত্রিত দেশবরেণ্য শিল্পীরা গান পরিবেশন করেন। এর মাঝেই দুপুর ১টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত মধ্যাহ্নভোজ চলে।
বর্ষবরণ আয়োজন সম্পর্কে জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি শফিকুর রহমান বলেন, বর্ষবরণ উপলক্ষে প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে নানা আয়োজন করা হয়েছে। বাংলার ঐতিহ্যের আদলে সাজানো হয়েছে প্রেসক্লাবকে। পাশাপাশি গ্রাম-বাংলার মতো করে জাতীয় প্রেসক্লাবে পুথি পাঠের আসর, জারি-সারি এবং লাঠি খেলার আয়োজনও রয়েছে।
রং বেরংয়ের পোশাক পড়ে শিশুরা প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে ঘুরে বেড়ায়, কেউবা তোলেন ছবি।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন, সহ-সভাপতি আজিজুল ইসলাম ভুঁইয়া, সাইফুল আলম, যুগ্ম-সম্পাদক শাহেদ চৌধুরী, ইলিয়াস খানসহ নেতারা।
ডিআরইউতে অনুষ্ঠানে বৈশাখ উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক ও ডিআরইউ যুগ্ম সম্পাদক মঈন উদ্দিন খান, সদস্য সচিব ও ডিআরইউ সাংস্কৃতিক সম্পাদক মিজান চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল ইসলাম হাসিব, দপ্তর সম্পাদক মো. জেহাদ হোসেন চৌধুরী, প্রশিক্ষণ ও গবেষণা সম্পাদক মো. মহসিন হোসেন, কল্যাণ সম্পাদক কাওসার আজমসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১০ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৪, ২০১৮
এমএইচ/আরআর