বৃহস্পতিবার (৫ এপ্রিল) দুপুরে দুদকের বৈঠকে মামলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয় বলে জানান জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য।
তিনি জানান, কেএম হুমায়ুন কবিরের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগের অনুসন্ধান আরো চলমান রয়েছে।
অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্বে আছেন, সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ সিরাজুল হক।
দুদকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কেএম হুমায়ুন কবির ১১ মে ২০১৫ তারিখে ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার মডেলিংয়ের (IWM) এর সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তির আলোকে জানুয়ারি ২০১৫ থেকে জুন ২০১৬ পর্যন্ত অস্থায়ী ভিত্তিতে চারজন গার্ড/পিয়ন নিয়োগের জন্য প্রতিমাসে ৪০ হাজার টাকা হিসেবে ৭ লাখ ২০ হাজার টাকা নেন। কিন্তু কোনো গার্ড বা পিয়ন নিয়োগ না দিয়ে উক্ত টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে প্রথমিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে।
তাই অনুসন্ধনী কর্মকর্তার সুপারিশ অনুযায়ী কমিশন থেকে দণ্ডবিধি ৪০৯ ও ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে ৫ (২) ধারায় মামলা রুজুর অনুমতি দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৫, ২০১৮
আরএম/এএ