ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার বৃহস্পতিবার সকালে ডাউনিং স্ট্রিটে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে স্বাগত জানাবেন।
শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে নির্ধারিত বৈঠকের আগে জেলেনস্কি-স্টারমারের বৈঠক হচ্ছে।
স্টারমার বলেছেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধবিরতির একটি বাস্তবসম্মত সম্ভাবনা রয়েছে।
জেলেনস্কি-স্টারমারের যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকে পরিকল্পিতভাবে প্রদর্শিত সংহতির একটি উদাহরণ হবে বলে রাজনৈতিক প্রতিবেদকরা জানিয়েছেন।
ট্রাম্প হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, পুতিন যদি ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে সম্মত না হন, তবে এর পরিণতি খুব গুরুতর হবে। তিনি বুধবার ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলার পর এই সতর্কবার্তা দেন।
জেলেনস্কি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র আমাদের সমর্থন দিতে প্রস্তুত। জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মের্ৎস জানিয়েছেন, শান্তিচুক্তি না হলে ট্রাম্প পুতিনের ওপর আরও চাপ প্রয়োগে সম্মত হয়েছেন।
সব নজর যখন আলাস্কার দিকে, ঠিক তখনই ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের যুদ্ধক্ষেত্রে নতুন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।
দোব্রোপিলিয়া শহরের কাছে রুশ সেনারা সামনের প্রতিরক্ষা ভেদ করে গভীরভাবে ইউক্রেনের ভেতরে ঢুকে পড়েছে।
এতে গুরুত্বপূর্ণ সরবরাহপথ হুমকির মুখে পড়েছে। স্থানীয় প্রশাসন বেসামরিকদের সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। ইউক্রেনীয় কর্মকর্তাদের দাবি, অভিযানে যুক্ত রুশ ইউনিটগুলো শনাক্ত করে ধ্বংস করা হচ্ছে।
আরএইচ