কানাডার রকি পর্বতে শুরু হচ্ছে জি-৭ সম্মেলন। এই সম্মেলনে ইউক্রেন যুদ্ধ ও বাণিজ্য শুল্ক ছিল আলোচ্য বিষয়, কিন্তু এখন সবকিছু ছাপিয়ে প্রধান ইস্যু হয়ে উঠেছে ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ।
ইসরায়েলের হামলায় উত্তপ্ত মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায় বেশি সময় দেবেন জি-৭ নেতারা। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ছাড়া ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির ক্ষমতা অন্য কারও নেই বলেই মনে করছে জোটের অন্য সদস্যরা।
যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স সংঘাত প্রশমনের আহ্বান জানালেও জাপানের প্রধানমন্ত্রী হামলাকে অসহনীয় বলেছেন। অন্যদিকে ট্রাম্প এটিকে চমৎকার বলেই প্রশংসা করেছেন।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি চেয়েছিলেন শান্তিপূর্ণ সম্মেলন। জলবায়ু পরিবর্তনের মতো ইস্যু এড়িয়ে আলোচ্যসূচি নির্ধারণ করেছিলেন। কিন্তু যুদ্ধ পরিস্থিতি তাতে ছেদ ফেলেছে।
২০১৮ সালে জি-৭ সম্মেলন থেকে বেরিয়ে গিয়েছিলেন ট্রাম্প। এবারও তার আচরণ ও বাণিজ্যনীতি নিয়ে শঙ্কা আছে অংশগ্রহণকারীদের। কেউ কেউ প্রশ্ন তুলছেন, জি-৭ কি এখনও এক পরিবার?
সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি। রাশিয়ার ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা ও তেলের দাম কমানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত চাইছে ইউক্রেন। তবে ট্রাম্প এতে কতটা সহায় হবেন, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকছেই।
আরএইচ