মুক্তমত
চব্বিশের জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শ্বাসরুদ্ধকর পরিবেশ থেকে মুক্তি পেয়েছে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ।
একটা সময় ছিল চিকিৎসক মানেই ত্রাণকর্তার মতো কেউ, যাঁর কাছে মানুষ আশ্রয় খুঁজত, ভরসা রাখত, প্রাণ বাঁচানোর আকুতি জানাত। সেই পেশাটা আজ এমন
দ্বন্দ্বের ভেতর দিয়ে অগ্রগতি এবং জ্ঞানান্বেষণে সন্তোষের অনুপস্থিতি। এরা একসঙ্গে চলে; কিন্তু তাদের চলার পথে প্রতিবন্ধক থাকে। কারা
কোনো ধরনের উসকানি বা পাতানো ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি। সব প্রতিকূল পরিবেশ মোকাবিলা করে নির্বাচন পর্যন্ত সর্বোচ্চ ধৈর্য ধারণ করবে
কর্মসংস্থানের জন্য হওয়া ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সরকার পতন হলেও পরিবর্তন আসেনি চাকরির বাজারে। এক বছরের ব্যবধানে বেকার পরিস্থিতি আরও
বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক তিন বারের প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ৮০তম জন্মবার্ষিকী আজ। আজ ১৫ আগস্ট তিনি ৮০ পেরিয়ে পা
মানুষের জীবনমান উন্নয়নের প্রথম শর্তই হচ্ছে কর্মসংস্থান। এ কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয় সরকারি-বেসরকারি বিনিয়োগের মাধ্যমে
সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দুই সপ্তাহের মধ্যেই নির্বাচন নিয়ে নানানরকম অনিশ্চয়তা এবং ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত
অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস বারবার বলেছেন, তাঁর সরকারের ওপর প্রধানত তিনটি কাজের দায়িত্ব ছিল। সংস্কার, বিচার এবং
এখনো হদিস নেই পুলিশের লুট হওয়া ১ হাজার ৪০৫ অস্ত্র, আড়াই লাখ গুলির ♦ সহস্রাধিক লাইসেন্স করা অস্ত্রও অপরাধীদের হাতে,
ইচ্ছা ছিল ঘেডি নিয়ে কিছু লিখব। ঘেডির সঙ্গে এক বেডির গল্পও মনে পড়ে গেল। আমাদের দক্ষিণাঞ্চলের চরফ্যাশনের ঘটনা। সংগতিপূর্ণ জনৈক
জুলাই বিপ্লবের প্রথম বর্ষপূর্তিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করেছেন। আগামী
গার্মেন্টসসহ বিভিন্ন কারখানা বন্ধ করে দেওয়ার কারণে বেকারত্ব সৃষ্টি হচ্ছে। এই বেকারত্বের দায় কার? কাজ হারানোর পর স্বাভাবিকভাবেই
মন্দের ভালো বা মরুভূমিতে কয়েক ফোঁটা বৃষ্টির মতো গেল বছর গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সূচকে কিঞ্চিৎ অগ্রগতি হয় বাংলাদেশের। ২০২৫ সালের
বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এক একটি অর্জন আসে এবং রাষ্ট্রনায়ক অথবা রাষ্ট্র পরিচালনাকারীদের অযোগ্যতা ও অনভিজ্ঞতাজনিত
দেশপ্রেম থাকলে, উদ্দেশ্য স্বচ্ছ হলে ভালো উদ্যোগ নিতে আইন-বিধি, প্রথা কোনো বাধা হয় না। যার এক জলন্ত নজির তৈরি করেছে কুয়েতে বাংলাদেশ
তরুণরা একদা যেভাবে লড়েছিল, এখন তাদের সেই ভাবটা নেই কেন? আমরা জানি যে সেই লড়াইটা ছিল রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। রাষ্ট্র তখন মিত্র ছিল না,
খেলোয়াড় জন্মায় না, সৃষ্টি করতে হয়। মেধা ও প্রতিভা থাকলেই হবে না, এটি বিকশিত করতে না পারলে তো সবকিছু অর্থহীন। জনমিতিক লভ্যাংশ
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত জুলাই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে একটি বৈষম্যমুক্ত গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে গত বছরের ৮ আগস্ট
প্রায় এক দশক আগে চন্দননগর ভ্রমণে গিয়েছিলাম। গঙ্গার ধারে পুরনো একটা ঐতিহাসিক শহর। এই ভ্রমণে আমার সঙ্গী ছিলেন ঢাকার এক সাংবাদিক
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন