ইসরায়েল
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, ইরান ইসরায়েলের দিকে কমপক্ষে ১০০টি ড্রোন ছুড়লেও তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রেখেছে।
ইরানে হামলা চালানো নিয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ভেস্তে দিতে ইসরায়েল ইরানে ‘অপারেশন রাইজিং লায়ন’ নাম দিয়ে যে হামলা চালিয়েছে, তাতে ইরানের একাধিক শীর্ষ
ইসরায়েলের আক্রমণের জবাবে পাল্টা শতাধিক ড্রোন ছুড়েছে ইরান— এমনটাই দাবি করেছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। আইডিএফ
ইরানের ওপর ইসরায়েলের বিমান হামলার পর দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এই
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ঘোষণা দিয়েছেন, ইরানে ইসরায়েলি বিমান হামলা যতদিন প্রয়োজন, ততদিন চলবে। তিনি বলেন, এই
ইরানে হামলার পরপরই নিজ দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেছে ইসরায়েলি সরকার। প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন।
গত কয়েক ঘণ্টায় ইরান থেকে ইসরায়েলের দিকে ১০০টিরও বেশি ড্রোন ছোড়া হয়েছে। ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) মুখপাত্র
ইরানের রাজধানী তেহরানে পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনায় হামলায় দেশটির অভিজাত বাহিনী রেভল্যুশনারি গার্ডের প্রধান জেনারেল হোসেইন
ইরানের একাধিক পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনায় ইসরায়েলের বিমান বাহিনী ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালিয়েছে বলে জানিয়েছে কাতারভিত্তিক
ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা অচল হয়ে পড়ায় মধ্যপ্রাচ্যে ফের বাড়ছে যুদ্ধের আশঙ্কা। মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে,
ইসরায়েলের শীর্ষ তিন প্রতিরক্ষা কোম্পানি— এলবিট সিস্টেমস, রাফায়েল অ্যাডভান্সড ডিফেন্স সিস্টেমস ও ইসরায়েল অ্যারোস্পেস
গাজায় একটি ত্রাণ বিতরণকেন্দ্রের কাছে ত্রাণপ্রার্থীদের ওপর আজ সকালে গুলি চালিয়েছে ইসরায়েলি সেনারা। এতে অন্তত ১৩ জন নিহত এবং প্রায়
ইসরায়েলি আগ্রাসনের চলছেই। ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার স্বাস্থ্যব্যবস্থা এখন ‘চরমভাবে দুর্বল’ অবস্থায় রয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল
ইসরায়েলি বাহিনীর একের পর এক আক্রমণে ফের রক্তাক্ত গাজা। সোমবার (৯ জুন) সারাদিন চলা বিমান হামলায় নিহত হয়েছেন অন্তত ৬০ জন ফিলিস্তিনি,