হংকংয়ের বিপক্ষে ম্যাচটাকে অনেকে দেখছিলেন নেট রান রেট বাড়ানোর সুযোগ হিসেবে। ১৪৪ রানের টার্গেট টি-টোয়েন্টিতে খুব বড় কিছু নয়।
ম্যাচ শেষে অধিনায়ক লিটন দাস স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, “উইকেটটা একটু ধীর ছিল। বড় শট নেওয়া সহজ ছিল না। তাই মাঝের ওভারগুলোতে ঝুঁকি না নিয়ে এক-দুই করে রান নেওয়ার দিকেই মনোযোগ দিই। ”
ব্যাট হাতে শুরুটা সহজ ছিল না বাংলাদেশের জন্য। পাওয়ার প্লেতেই ফিরেছেন দুই ওপেনার। সেখান থেকেই চাপ তৈরি করে হংকং। কিন্তু ধৈর্য ধরে খেলেছেন লিটন ও তাওহীদ হৃদয়। লিটন শুরুতে ২৪ বলে করেছিলেন মাত্র ২৬ রান। কিন্তু উইকেটে থিতু হয়ে যাওয়ার পর ৩৩ বলে তুলে নেন ফিফটি। শেষ পর্যন্ত ৩৯ বলে ৬ চার আর এক ছয়ে খেলেন ৫৯ রানের দারুণ ইনিংস। অন্যদিকে, অপরপ্রান্তে অপরাজিত থেকে হৃদয় ৩৫ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস খেলেছেন।
হংকংয়ের বোলিং শুরুতে ধারালো মনে হলেও শেষ দিকে সেই ধার আর টিকেনি। তখনই হাত খোলেন ব্যাটাররা। ৭ উইকেট আর ১৪ বল হাতে রেখেই শেষ হয় ম্যাচ। তবে লিটনের কথাতেই স্পষ্ট, বাংলাদেশ ঝুঁকি না নিয়ে জয়কেই বেশি গুরুত্ব দিয়েছে।
এফবি