বুধবার (১১ এপ্রিল) রাতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কামাল হোসাইনের ভ্রাম্যমাণ আদালত এ জেল-জরিমানা করেন। তবে তাদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
ভোলা সদরের সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান বাংলানিউজকে জানান, রাতে ইউএনও কামাল হোসাইনের নেতৃত্বে মৎস্য বিভাগ, নৌ পুলিশ ও কোস্টাগার্ডের একটি দল মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীতে অভিযান চালায়। এ সময় ইলিশা, মাঝের চর, ভাংতির খাল, ভেদুরিয়া ও হাজিরহাট পয়েন্ট থেকে ইলিশ ধরার দায়ে ১৩ জেলেকে আটক করা হয়। এদেন মধ্যে তিন জেলের চার হাজার টাকা জরিমানা এবং বাকিদের এক বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। জব্দকৃত ইলিশ এতিম খানায় বিতরণ করা হয়েছে এবং জাল পুড়িয়ে নষ্ট করা হয়েছে।
মার্চ-এপ্রিল দুই মাস ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীর ১৯০ কিলোমিটার এলাকাকে ইলিশের অভায়শ্রম হিসেবে ধরা হয়েছে। তাই এসব পয়েন্টে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে মৎস্য বিভাগ।
বাংলাদেশ সময়: ২২১২ ঘণ্টা, এপ্রিল ১১, ২০১৮
আরবি/