বুধবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-২ এবং অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. জিয়াউর রহমান এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- সদর উপজেলার রানিহাটি ইউনিয়নের চুনাখালি গ্রামের মো. কসিমুদ্দিনের ছেলে সোহেল বাবু (২৭), একই এলাকার বিশু খলিফার ছেলে দবির আলী (২৮) ও ফড়িং বিশ্বাসের ছেলে আমিনুল ইসলাম (২৩)।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৫ সালের ৬ জুন রাতে আসামি সোহেল বাবু বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একটি মেয়েকে (২৯) সদর উপজেলার ঝিলিম ইউনিয়নের হোসেন ডাইং এলাকার একটি বাগান বাড়িতে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করেন। এ সময় সোহেলের দুই সহযোগী দবির ও আমিনুলও মেয়েটিকে ধর্ষণ করেন। পরে মেয়েটির চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে গিয়ে সোহেলকে আটক করলেও দবির ও আমিনুল পালিয়ে যান। এ ঘটনার পরদিন মেয়েটি বাদী হয়ে নবাবগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। পরে ওই বছরের ৩০ জুলাই আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) দুলাল উদ্দিন। এরপর সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় আদালত এ রায় দেন।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পিপি আঞ্জুমান আরা এবং আসামি পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট বিলকিস খাতুন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ৪, ২০১৮
এনটি