ঢাকা, মঙ্গলবার, ৩১ আষাঢ় ১৪৩২, ১৫ জুলাই ২০২৫, ১৯ মহররম ১৪৪৭

জাতীয়

শীতলপাটিকে ইউনেস্কোর বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৯:৪৩, ডিসেম্বর ৬, ২০১৭
শীতলপাটিকে ইউনেস্কোর বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি শীতলপাটির ঐতিহ্য এখনও দেখা যায় গ্রাম বাংলায় (বাংলানিউজ, ফাইল ছবি)

ঢাকা: বাংলাদেশের শীতলপাটিকে বিশ্বের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যর স্বীকৃতি দিলো ইউনেস্কো।

বুধবার (০৬ ডিসেম্বর) সংস্থাটির বৈঠক থেকে এই ঘোষণা এসেছে।  

সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার ফয়সল হাসান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জেজু দ্বীপে ইউনেস্কোর আইসিএইচ কমিটির ১২তম সভায় সিলেটের ঐতিহ্যবাহী শীতলপাটিকে ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ (নির্বস্তুক) হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

এর আগে পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রা, বাংলার বাউল সংগীত, ঐতিহ্যবাহী জামদানী বুনন পদ্ধতি ইউনেস্কোর নির্বস্তুক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি অর্জন করে।

ইতোপূর্বে সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছিলেন, জেজু দ্বীপে শুরু হওয়া ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ-এর চলতি অধিবেশনে স্বীকৃতির বিষয়টি নিশ্চিত।

বৃহত্তর ঢাকা বিভাগ, বরিশাল ও চট্টগ্রামের কিছু অংশে এই বেত গাছ জন্মালেও শীতলপাটির বুননশিল্পীদের অধিকাংশের বসবাস সিলেট বিভাগে। বৃহত্তর সিলেটের ১০০ গ্রামের প্রায় চার হাজার পরিবার সরাসরি এই কারুশিল্পের সঙ্গে জড়িত রয়েছে বলে জাতীয় জাদুঘর এক সমীক্ষায় জানিয়েছে। সিলেটের শীতলপাটির এই বুননশিল্পীরা ‘পাটিয়াল’ বা ‘পাটিকর’ নামে পরিচিত।

বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৬, ২০১৭
আইএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।