শনিবার (২১ মার্চ) দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নতুন ভবনে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, চীন আমাদের ৩ লাখ মাস্ক দেবে।
আমরাও উৎপাদন করার প্রক্রিয়া চালাচ্ছি। আমাদের আটটি পলিমারেজ চেইন রিঅ্যাকশন (পিসিআর) মেশিন আছে। নতুন ৭টি পিসিআর হাতে এসেছে। সাতটি মেশিন আটটা বিভাগে স্থাপন করা হবে। এগুলো স্থাপন করতে কিছুদিন সময় লাগবে।‘গত ১ মার্চ থেকে যারা দেশে এসেছেন, তাদের লিস্ট আমরা নিয়েছি। তাদের খুঁজে বের করার প্রক্রিয়া চলছে,’ যোগ করেন তিনি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রতিদিন গড়ে ১০ হাজারের হাজারের মতো লোক বিমানবন্দরে আসছেন। এত লোকের খেয়াল রাখা খুবই কঠিন কাজ। অনেকে ফাঁকি দিয়ে চলে যাচ্ছেন নিজেদের বাড়ি।
পড়ুন>>দেশে করোনায় আক্রান্ত আরও একজনের মৃত্যু
তিনি বলেন, এরই মধ্যে ১০০ আইসিইউ চালু করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে ৪০০ আইসিইউ চালু করা হবে। শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল এবং শেখ হাসিনা বান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে কোয়ারেন্টিন করা হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব আসাদুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, অধিদপ্তরের অন্যান্য ঊধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১৬ ঘণ্টা, মার্চ ২১, ২০২০
পিএস/এমএ