মুক্তমত
প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ও গবেষক প্রফেসর ড. জামাল নজরুল ইসলাম আজ আর নেই। এ কথা ভাবতে গিয়ে আমার খুব কষ্ট হয়। একজন গবেষক, বিজ্ঞানী ও শিক্ষক
‘বোবার কোনো শত্রু নেই’ কথাটা সবসময় সত্যি নয়। বোবা যদি বদ হয়, কথায় কথায় থুথু ছিটায় তবে এমন অভদ্র বোবাকে কেউ মহব্বত করে না বরং উল্টা
১৯৭১ সালে প্রিয় এই দেশকে স্বাধীন করার জন্য যারা নিজের জীবন, সংসার, আপনজন কোনো কিছুর পরোয়া না করে দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম
স্কুলভবনের পেছনেই কবরটি। সাধারণ কবরের চেয়ে বেশ বড়। বর্গাকার। সামনের একটি ভবন আড়াল করে রেখেছে কবরটিকে। কবরের চারপাশ ছোট্ট দেয়ালে
বাংলাদেশে সর্বশেষ সামরিক শাসন জারির রজত জয়ন্তীর দিন সামরিক সৌরভ ছড়ালেন বেগম খালেদা জিয়া, যার পতি এক প্রয়াত সেনাপতি। বেগম জিয়ার
আমার ভিয়েতনামিজ বান্ধবীকে দেখি যতটা না রিসার্চের কাজ করে তার চেয়ে দেখি বেশি রূপচর্চা করে। দিনের বেশিরভাগ সময় ইন্টারনেট ঘেটে কি
ব্লগারদের ওপর এবং সর্বোপরি মুক্তচিন্তার ওপর আগ্রাসন থামছে না। ধর্মান্ধদের শারীরিক আক্রমণের পাশাপাশি এখন শুরু হয়েছে মানসিক
মহামান্য রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের মৃত্যুতে পুরো জাতি শোকাহত। আর শোক আবহে এখন আলোচনা চলছে নতুন রাষ্ট্রপতি কে হতে পারেন তা নিয়ে।
২০১৩ সাল। ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি একদিন। ঢাকাসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন রকম হতাহতের খবর পাওয়া যাচ্ছে। দেশে একটি
প্রতি বছর ধান কাটার মৌসুমে বিভিন্ন প্রিন্ট ও চলমান মিডিয়ার সংবাদ শিরোনামে যে খবরটি বেশি দৃশ্যমান হয় তা হলো যে, “ধানের
আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো: জিল্লুর রহমান আর আমাদের মাঝে নেই। আমাদের জন্য রেখে গেছেন তার জীবনের সুদীর্ঘ রাজনৈতিক ইতিহাস। তার
লন্ডন থেকে: মহামান্য রাষ্ট্রপতি বাঙালির জাতীয় জীবনে এই মূহূর্তে আপনার অভিভাবকত্ব যখন আরও বেশি প্রয়োজন ছিল, ঠিক তখনই আপনি চলে গেলেন।
জামায়াতীরা সর্বদাই অদৃশ্যমান জামাত। দেশের রাজনীতিতে এখন পর্যন্ত সক্রিয় থাকার পরও সারা পৃথিবীতেই তারা বিভিন্ন নাম/মুখোশ পরে তাদের
বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রাম, এরপর গণতন্ত্রের লড়াই; দীর্ঘ এই লড়াই-সংগ্রামে এক উজ্জ্বল পুরুষ মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান। বারবার
শাওন আহমেদ থাকে ঢাকার শনির আখড়ায়। এবার এইচএসসি পরীক্ষা দেবে। ৩০ মার্চ শনিবার কালের কণ্ঠের মতামত পাতায় শাওন একটি চিঠি লিখেছে।
এই তো কিছুদিন আগে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছিল সাপের খেলা। বিরোধীনেত্রী খালেদা জিয়ার দীর্ঘ রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে আওয়ামী লীগ
`হরতাল` শব্দটি বাংলাদেশে অতিমাত্রায় আলোচিত সমালোচিত একটি শব্দ। ঐতিহ্যবাহী এ কর্মসূচিটির প্রতি আমজনতার প্রতিক্রিয়া অনেকটাই
ইদানীং খুব ভয়ে ভয়ে প্রতিদিনের খবরের কাগজের পাতা ওল্টাই। সর্বত্র আঁতকে উঠার মত সব খবর! প্রায় প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন স্থানে
আওয়ামী লীগ একসময় জামায়াত ইসলামীর সাথে একসাথে মিলে আন্দোলন করেছে। এজন্য এখনো আওয়ামী লীগকে গালাগাল কম শুনতে হয় না। ইতিহাস কাউকে ছাড়
অগ্নিঝরা মার্চ। একাত্তরের এই দিনগুলিতে মুক্তির শপথে বলীয়ান বীর বাঙালি। স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষায় বিদ্রোহ-বিক্ষোভে উত্তাল এদেশের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন