ফিচার

বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় পানামা-উরুগুয়ে

ইউরোপের হুমকি, রাশিয়া-চীনের বিরোধিতা ও ইরানের পাল্টা কৌশল
মধ্যে বাঁকিপুর (বাঁকিপুর, মুরাদপুর, মিঠাপুর) বর্তমান শাসন কেন্দ্র। পশ্চিমে দানাপুর প্রধানত সেনানিবাস। পাটনার প্রাচীন নাম
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
নদীয়া জেলার রিভার ডিভিশনের পাবলিক ওয়ার্কস ডিপার্টমেন্টের একজন অফিসার মি. ভিভিয়ান ও একজন বাঙালি ইঞ্জিনিয়ার সুরেন্দ্র বরাট এই
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
মুর্শিদাবাদ এখানে সবুজ-শান্ত একটি গ্রাম। এই সুবিশাল বিস্তৃতি গ্রামেরই একটি রোশনিবাগ। ভাগীরথীর পশ্চিম তীরে শুয়ে আছেন বাংলার তিন
আলীমুদ্দীন লাইব্রেরি নামে সেই প্রতিষ্ঠান সুদীর্ঘ ১১৪ বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে কিশোরগঞ্জ অঞ্চলের শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিকাশে পালন করে
এরপর মসনদে বসেন সরফরাজ খাঁ। মুর্শিদকুলি খাঁর ইচ্ছা ছিলো সুজা-উদ-দৌলা নয়, সরফরাজ খাঁই হবেন তার মসনদের উত্তরাধিকার; বাংলার পরবর্তী
মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব তার কাজে সন্তুষ্ট হয়ে তাকে হায়দ্রাবাদের দেওয়ান নিয়োগ করেন এবং মনসবদারি দেন। ১৭০০ সালে মহম্মদ হাদিকে
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
শোনা যায়, মুর্শিদকুলি খাঁ ঢাকা থেকে রাজধানী মুর্শিদাবাদে স্থানান্তর করার সময় এই কামানটি এখানে নিয়ে আসেন। তাই ইতিহাসের সাক্ষী এই
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
কাসিম বাজার রেলস্টেশন থেকে পূর্ব দিকে মাইলখানেক এগোলে মূল সড়কের ডান পাশেই রয়েছে এই প্রাসাদ। এটি কাসিম বাজার ছোট রাজবাড়ি হিসেবেই
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
দৃশ্যটি আদাবর, লুৎফর রহমান লেনের ৬/২ নম্বর বাড়ির একটি ছোট্ট ফ্ল্যাটের। যে বাড়ি স্থান নিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে অনাদর ও অবাঞ্চিত জন্ম
কাসিম বাজার শুধু বাংলার প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্রই ছিল না, বাংলার সঙ্গে ভারতবর্ষের যোগাযোগের অন্যতম প্রধান সংযোগস্থল ছিল এই কাসিম
দক্ষিণ ভারতীয় রামানুজ সম্প্রদায়ের অনুগামী এই বৈষ্ণবীয় আখড়াটি বিগত তিন শতাব্দী ধরে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব মানুষেরই সেবা করে
জেলার তাহিরপুর, বিশ্বম্ভরপুর, দক্ষিণ সুনামগঞ্জ, ছাতকের বিভিন্ন এলাকার হাওরপাড়ে সংগ্রাম-হাহাকারের চিত্র উঠে এসেছে বাংলানিউজের
নিবর তাদের অভিব্যক্তি! তাদের মাঝে পরস্পরের কোনো প্রকার শব্দ নেই। আওয়াজ নেই। কারণ তার জড়বস্তু, তাদের ভেতের প্রাণ নেই। জেলা শহরের
সেই ঐতিহাসিক মুর্শিদাবাদের আজ আর কিছুই নেই। এখানকার মূল পর্যটন আকর্ষণ কয়েকটি সমাধিক্ষেত্র ও ছোট রাজবাড়ি। আর সনাতন
ভারতীয় উপমহাদেশে ইংরেজদের আগমনের আগেই পর্তুগিজ, ওলন্দাজ ও ফরাসিদের আগমন ঘটে। কিন্তু ১৭৫৭ সালের পর ইংরেজদের আধিপত্যই প্রতিষ্ঠিত
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন